Bangla Love Story

Today I'm posting some Bangla Love Story in Bangla fonts.

I think you all will like this stories.

Bangla Love Story

ভালোবাসা কেবলই মিছে আশা
লিখেছেন: নিলয় আহমেদ


আমি সহজেই কারো প্রেমে পড়িনি| ভার্সিটি লাইফে একজনকে ভীষণ ভালো লাগতো কিন্তু তাকে পাওয়া হয়নি| মেয়েটির নাম ছিলো রিতু| তিন বছরের রিলেশন শেষ করে সে পালিয়েছে আরেক কোটিপতি ছেলের হাত ধরে|

ভালোবাসা কেবল টাকায় হিসেব নিকেশে চলে| যদিও অনেকের এতে আপত্তি| কিন্তু টাকা না থাকলে ভালোবাসা হয় না| সব ভালো বাসা জানালা দিয়ে পালায়| রিতুর বিরহে আর ঘৃণায় আর সেদিকে পা বাঁড়াইনি| চুপচাপ বসে তার কথা ভাবতাম শুধু| খুব খারাপ লাগা এই সময়ে , হুট করে ম্যাসেঞ্জারে কথা হয় রুমার সাথে|

প্রথমে কথা বলতে না চাইলেও রুমার আগ্রহে কথা বলা শুরু করি| একটা সময় বন্ধুত্ব তারপর তা গড়িয়ে প্রেম হয়ে গেলো| আজ তিন মাস হয়ে গেছে আমাদের| একটু পর রুমার সাথে আমার প্রথম দেখা হবে বনানীর চাংপাই রেষ্টুরেন্টে|

অনেকক্ষন ধরে অপেক্ষার পর রুমা আসলো| এসেই সরি জানালো জ্যামের কারণে লেট হয়েছে বলে| মেয়েটাকে দেখে চমকে গেছি| এতদিন ওকে ভিডিও কলে দেখেছি, আজ প্রথম তাকে সামনা সামনি দেখছি| অসম্ভব রকম সুন্দর, সে, শাড়ী পরে এসেছে তাও আমার পছন্দের নেভি ব্লু| চোখ ফেরাতে পারছিলাম না| ইচ্ছে করছিলো একটা চুমু খাই| 
ওর কথায় বাস্তবে ফিরে আসি...

- কি দেখো তুমি !
- তোমাকে দেখি 
- আমাকে দেখার কি আছে | রোজ রোজ তো দেখো |
- আজ সামনা সামনি প্রথম দেখছি| 
রুমার হাতটা নিজের মুঠো বন্দি করি| রুমা হাত ছাড়িয়ে নিয়ে বলে...তোমার কি বুদ্ধি সুদ্ধি হবে না| কেউ যদি দেখে ফেলে ?

-হ্যা তাই তো|

ওয়েটারকে ডেকে খাবারের অর্ডার দিলাম|

রুমা বললো, তুমি না বললে কি জরুরী খবর ?

- হ্যা বলবো |

- বলে ফেলো |

- আমি বেশিক্ষন বসতে পারবো না। আমি এক ঘন্টার মধ্যে উঠতে হবে| বাসায় যেতে হবে|

- আচ্ছা তাহলে শুনো| আমরা দুজন দুজকে তো অনেক ভালোবাসি তাই না|

- হুম বাসিতো| সন্দেহ আছে তোমার ?

- নাহ ! একদম নেই|

- তাহলে বলো তুমি |

- রুমা আমার আব্বা অসুস্থ | আম্মা একা বাসায়| আমার ছোট এক ভাই| সবাই চাইছে আমি যেনো বিয়ে করি| আম্মু চায় আমার পছন্দের মানুষকে বিয়ে করি| আম্মু তোমার ছবি দেখে পছন্দ করেছে| এখন তুমি চাইলে আমি তোমার পরিবারে বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারি|

- ওয়েট নিল| কিছু কথা এর আগে শুনতে হবে তোমাকে| তারপর সিদ্ধান্ত নেবে, আমাকে বিয়ে করবে কিনা ?

- আচ্ছা বলো |

এরই মাঝে ওয়েটার খাবার দিয়ে গেছে| ওরেঞ্জ ড্রিঙ্কসে এক চুমুক দিতে দিতে রুমা বলতে লাগলো...

আমি তোমাকে অনেক কিছুই আমার জীবনের বলিনি| আজ সে কথা আমি তোমাকে বলবো| অতীতের কথা বলবো, বর্তমান নিয়ে বলবো , আমার চাওয়াটা বলবো দ্যান তুমি সিদ্ধান্ত নেবে বিয়ে করা উচিত কিনা !

- তোমার অতীত নিয়ে আমার ভাবনা নেই রুমা| আমি তোমাকে ভালোবাসি বলেই ,বিয়ে করতে চাই|

- আমার বলা উচিত মনে করছি| তাই তোমাকে শুনতে হবে নিল|

- হু আচ্ছা বলো |

- আমার এক ব্যাচ সিনিয়র এক সুদর্শন ছেলের সাথে আমার সম্পর্ক ছিলো এক বছর| ওর বাবা মা থাকতেন আমেরিকায়| ও আমাকে অনেক পছন্দ করতো| বড় লোক বাবার সন্তান রাফসান আমাকে পাগলের মতোই ভালোবাসতো | একদিন তার জেদের কাছে হার মেনে আমি তার খালি ফ্ল্যাটে চলে গিয়েছিলাম| একটা পর্যায়ে যা সে চেয়েছিলো তা কি করে হয়ে গেছে বুঝতে পারিনি| প্রথমে অনেক বাধা দিয়েছি পরে নিজেই হার মেনেছি| বুঝতে পারছো নিল কি বুঝাতে চেয়েছি|

- হুম খুব ভালো বুঝেছি | বলো তারপর |
- এভাবে আমাদের এক সপ্তাহ ফ্ল্যাটে আসা যাওয়া হতো| একদিন তার ফোন বন্ধ দেখে তার বাসায় গিয়ে দেখি সব বন্ধ করা| দারোয়ার জানালো গতকাল সে আমেরিকা বাবা মায়ের কাছে চলে গেছে| বুঝতে বাকি রইলো না নিল, সে তার কাজ শেষ করে পালিয়েছে|

রুমার কথা শুনে ইচ্ছে করছিলো, কষে একটা তাপ্পর লাগাই| কিন্তু মেয়েটির সত্য ভাষণে কিছুটা মায়া হয় হলো| সে তো এসব না বললেই পারতো|

রুমা আবার বলতে শুরু করলো, এরপর বেশ কিছুদিন সে পথে আর যাইনি| ভুলে গিয়েছিলাম রাফসান কে| একদিন মামাতো ভাই সজীব যখন প্রস্তাব দেয় তখন আর না করতে পারিনি| আবার প্রেমে পড়লাম|

ইচ্ছে হচ্ছিলো মেয়েটিকে কিছু একটা বলি| এত হুটহাট কেমনে প্রেমে পড়ি| কিন্তু আমি নিজেই তো দুইবার প্রেমে পড়লাম| তাকে দোষ দিয়ে কি করবো | বার্গার চিবাতে চিবাতে বললাম...
হুম বলো রুমা ! তারপর কি হলো !

You're reading Valobashar Golpo. There are more awesome stories below this love story.

আমরা একদিন সিলেট ঘুরতে গিয়েছিলাম | দুদিন ছিলাম| বিছানাকান্দি, জাফলং ঘুরে ঘুরে দেখেছি| সজীব ব্যাংকে জব করতো| ভালো বেতন পেতো| ভাবলাম ওকে বিয়ে করে জীবনটা কাটিয়ে দেবো|

রাতে হোটেলে থাকতে গিয়ে ওর অনুনয়ে ওকে ফেরাতে পারিনি| আশ্বাস দিয়েছিলো সে ফিরেই বিয়ের ব্যবস্থা করবে | কিন্তু এরপর ফিরে এসে এড়িয়ে চলে| অনেক কেঁদেছি কিন্তু সে আমার কান্নার প্রতিদান দেয়নি| একদিন শুনি সে বিয়ে করেছে তার কাজিন এক মেয়েকে|

আমি রুমার কথা শুনে হাসতে ইচ্ছে করছিলো খুব| এত সহজ সরল মেয়ে হয় কি করে ! কত অবলীলায় সে সব বিলিয়ে দিচ্ছে| ওর বিষন্নতা দেখে অন্য কিছু বললাম না|
স্যুপে চামচ নাড়তে নাড়তে বললাম তারপর আর কি কেউ এসেছিলো ?

এরপর ফেইসবুক থেকে রাশেদ সাহেবের সাথে পরিচয়| আস্তে আস্তে উনি আমার ফ্রেন্ড হয়ে গেলেন| বিরাট বিজনেস ম্যান| কি দারুণ করে কথা বলেন| বেশ কবার অফিসে মিট করেছি উনার সাথে| অনেকবার কফি শপে দেখা হয়েছে| উনি বিবাহিত তারপর ও আমাকে বিয়ে করতে চান, কিন্তু আমি না বলে দিয়েছি| তবে এখনো আমরা খুব ভালো বন্ধু|

মনে হচ্ছিলো মেয়েটাকে এবার কষে একটা তাপ্পর সত্যি সত্যি লাগাই| অদ্ভুদ একটা মেয়ে| বাপরে বাপ | এত এত বন্ধু প্রেমিক কেমনে জুটিয়ে ফেলে|
রাগ উঠে গেলো আমার| বললাম কেমন মেয়ে তুমি| যেই বললো তাকে সব বিলিয়ে দিলে| লজ্জা বলতে কি তোমার কিছু ছিলো না রুমা|

এবার রুমা সত্যি রেগে গেলো| তারপর বললো আপনারা ছেলেরা হচ্ছেন লোভী| মেয়েদের শুধু শরীর চেনেন| আজকে যদি তোমাকে শরীর দেই কাল তুমি ও পালাবে|

- তাহলে শরীর দিতে গিয়েছিলে কেন ?

এবার সে কান্না শুরু করে দিলো| বললো আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি নিল| আমি জানি তুমি আমাকে বিয়ে করবে না| কারণ আমি ভার্জিন না| বিশ্বাস করো নিল, আমি কখনো এসব চাইনি| ওরাই আমার বিশ্বাসের অমর্যাদা করেছে|

আমি বললাম, ভার্জিন ড্রিঙ্ক ২০টাকায় মিলে| ভালোবাসা আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ| এসব না| তুমি যদি সব ভুলে আমাকে আপন করতে পারো তবে আমার বিয়েতে আপত্তি নেই|

- আরেকটি কথা নিল|

- আবার কি কথা ?

- তোমাকে বিয়ে করার আগে আমার শেষ কিছু কথা বলতে চাই|

- হু বলো |

- বিয়ের পর আমরা আলাদা থাকবো ,তাও শহরে| তোমার গ্রামে আমি গিয়ে থাকতে পারবো না| তোমার বাবা মা আলাদা থাকবে| তুমি আমি আলাদা থাকবো| তোমাকে আমি অনেক ভালোবাসা দিতে চাই নিল| আমাদের মাঝে কেউ থাকুক আমি চাই না| সেই শর্ত তোমাকে পুরণ করতে হবেই|
-

- রুমা, আমি এখনো ঘরে না ফিরলে মা আমার অপেক্ষার প্রহর গুনেন রাত যখন হোক| ছোট ভাইটি এখনো আবদারে গলা জড়িয়ে ধরে| বাবা এখনো আমাকে একবার দিনে না দেখলে পাগল হয়ে যান|
আমার মা ,আমার পৃথিবী| আমার সুখের কথা ভেবে মা, আমার পছন্দের মেয়েকে বউ করতে রাজি|
প্রতিটি ইচ্ছে উনি নিজের ইচ্ছে বানিয়েছেন| সেই মাকে বাবা আর ভাইকে ছেড়ে তোমাকে নিয়ে আলাদা থাকা পসিবল না|

- তুমি কি আমাকে ভালোবাসো না|

- রুমা তুমি যে ভালোবাসা চাইছো সেটা ভালোবাসা না| সেটা স্বার্থপরতা| আমি তোমার মতো স্বার্থপর হতে পারি না।

এরই মাঝে ওয়েটার বিল দিয়ে গেলো| বিল ১৫৭২ টাকা দেখে আমি ওর দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়ে বললাম,
পকেট খালি, মাসের ভেতন এখনো পাইনি| আজকের বিলটা তুমি দিয়ে দাও, অন্য কোনদিন না হয় আমি দেবো|

- আমি কেন দেবো ? তুমি না আসতে বললে |

- জীবনে অনেক ছেলে তো তোমাকে লুটেছে| তুমি খেয়েছো ওদের টাকা| তুমি ওদের টাকা দেখেই ভালোবাসতে গিয়েছো| কখনো মন কিংবা একজন প্রেমিক খুঁজতে যাওনি| আজ না হয় আমি তোমাকে শুধু বিলটা দিতে বললাম| অন্য কিছু চাইনি| বলে ওয়েটার কে ইশারা দিয়ে উঠে হাঁটতে লাগলাম|

পেছন থেকে শুধু শোনলাম, ফহিন্নির বাচ্চা| প্রেমিকার বিল দেবার মুরোদ নাই আবার প্রেম করতে আসছে|
শালা উজবুক| রাগে গজ গজ করে বিল দিলো রুমা|

অজান্তেই হাসতে লাগলাম| আর তাকাইনি পেছনে|

মাত্র কাল পাওয়া বেতনের পুরো টাকা পকেটে রাখা| সেখানে হাত বুলাতে বুলাতে বললাম, বড্ড বেঁচে গেছিস বাবা| শুধু শেষ চাওয়াটার জন্য ওকে বিয়ের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসি| যাই হোক মা বাবা ছেড়ে থাকার মতো ছেলে আমি এখনো হইনি|

Thanks for reading this story. You can check this also if you like.

আই লাভ ইউ 
লিখেছেন: মেহেদী হাসান 

আই, লাভ ,ইউ মানে আমি তোমাকে ভালোবাসি। ভালোবাসি বা ভালোবাসা ব্যাপার গুলা খুব অদ্ভুর আর অসম্ভব রকমের শক্তিশালী এক অসাধারণ বন্ধন। ভালোবাসার প্রতি আমার রয়েছে শ্রদ্ধা, কারন ভালোবাসা এক পবিত্র সম্পর্ক।

আই, লাভ, ইউ এই রকম একটা অসাধারণ কথা, আমি আমার জীবনে অনেকবারই শুনেছি অন্য কারো কাছ থেকে। আমার জন্য, বাস্তব জীবনে এই কথাটা কয়েকবার শুনলে ও ফেসবুকে আমার ইনবক্সে কথাটা শুনেছি অনেকবার আর ঠিক কতোবার তার হিসাব রাখিনি। যদি ও রাখলে সংখ্যাই অনেকই হতো, ইনবক্সে আমাকে আই, লাভ, ইউ বলা মানুষ গুলার বলার ধরন আমাকে খুশির থেকে কস্ট দিয়েছে বেশি।

আর তাদের এই রকম ম্যাসেজ দেখে আমি এতোটাই অবাক হয় যে তখন হাঁসি ছাড়া আর সব কিছু আমার কাছ থেকে হারিয়ে পালায়। আমাকে ওই রকম কথা যারা বলেছে তাদের কাউকে হয়তো আমি আমাকে রিকুয়েস্ট দেয়ার পর আমার ফলোয়ার বানিয়েছি, আবার হয়তো কারো রিকুয়েস্ট ঝুলিয়ে রেখেছিলাম। 

আবার অনেক সময় দেখা গেছে যে তারা আমাকে ২/৪ টা ম্যাসেজ দিয়েছে কিন্তু আমি রিপ্লাই না দেয়াতে ও ওই রকম কথা বলেছে, আবার এমন ও হয়েছে যে তাদের প্রথম ম্যাসেজটাই ছিলো আই, লাভ, ইউ লেখা। তাদের এই রকম পাগলামী করার কারণ আমি জানি, কারন তাদের হয়তো আমার লেখা ভালো লাগে আবার কেউ হয়তো দুই চারটা লেখা পড়েই ওর রকম কথা বলে ফেলে। আসলে এইটা ভালোলাগা বা ভালোবাসা না, আমার কাছে এই সব হচ্ছে খুব বড় রকমের ভুল আর ফালতু আবেগ। আর আমি কারো আবেগের শিকার হবো না বা কারো আবেগকে কাজে লাগিয়ে সেটা নিয়ে খেলব এই রকম মানুষ আমি না বা তা আমার পক্ষে কোন ভাবেই সম্ভব না।

একটা মানুষের সাথে মিথ্যা অভিনয় যে কতোটা ভয়ংকর তা বুঝতে আমি পারি, আর আমি খুব ভীতু প্রকৃতির ছেলে তাই ভালোবাসার মতো কঠিন কিছু নিয়ে খেলার সাহস বা ইচ্ছা কোনটাই আমার নাই। সুন্দর একটা অতীত গেছে আমার, আর চলছে অসাধারণ একটা বর্তমান, আর ভবিষ্যৎটা ও অনেক সুন্দর হওয়া চাই, আর আমি সেটা ভেবে নিয়েই সামনে এগোতে চাই ।

অথচ আমার সাথে যেই মানুষ গুলি এই রকম করছে বা করে, ঠিক তাদের জন্য ও কিন্তু অনেক মানুষ অপেক্ষায় থাকে, তাদেরকে ও অনেকে ম্যাসেজ দেই আর অপেক্ষায় থাকে তার রিপ্লাইয়ের, তার খাওয়ার খবরটা শুনে সে খেতে যাবে এমন ও হয়, আবার সে শুভ রাত্রি বলার পর তার জন্য অপেক্ষায় থাকা মানুষটি ঘুমাতে যাবে এমন ও হয়, কিন্তু আমাকে ওইসব বলা মানুষ গুলার তাতে কিছু আশে যায় না, কারন বিপরীত মানুষটি তার জন্য অপেক্ষা আর সাথে সব সময় চেস্টা করে যায় তাকে খুশি রাখার জন্য, পাথক্য, তার কাছে কেউ অবহেলার শিকার হচ্ছে আবার সে আমার কাছে অবহেলার শিকার হচ্ছে, আসলে এই ব্যাপারটা এই রকমই যে আপনাকে যে অবহেলা করবে তাকে আপনি পেতে চাইবেন, আর যে আপনার সব অবহেলা শিকার করে ও বার বার শুধুই পেতে চাইবে আপনাকে ঠিক তাকে আপনার ভালো লাগবে না.

আসলে তাকে পেতে চান যে আপনাকে পেতে চাই, আর আপনার জন্য যে হাজারো কস্ট সহ্য করতে রাজি, যার ভাবনা আর কল্পণা সবটা জুরে শুধুই আপনি। 

আসলে প্রেম ভালোবাসা ব্যাপারটা আমার কাছে খুব ভয়ংকর কারণ আমি মানুষটা পুরোপুরি আবেগহীন, তাই এসব থেকে দূরে আছি ছিলাম থাকতে চাই।

আমার ভালোলাগা মানুষের তালিকায় সবার আগে সেই মানুষ গুলি যাদের মন কেউ ভেঙেছে, চেনা অচেনা অনেক মানুষ তাদের হারানোর যন্ত্রণা আর বুক ভরা কস্টের কথা আমাকে বলে/বলেছে, এই মানুষ গুলা জন্য আমার কাছে অসম্ভব রকমের এক ভালো লাগা সব সময় কাজ করে, কারন তারা জানে কস্টের যন্ত্রণা কতটা ভয়ংকর তাই তারা নিজে কস্ট পেয়ে ও আর কাউকে কস্ট দিতে পারেনা /চাই না।

ভালোবাসা এক অসাধারণ সৃস্টি এইটা নিয়ে আমার তেমন কোন ধারনা না থাকলে যতো টুকু বুঝি যে খুব অল্প সময়ে বা অল্প কথায় কোন দিন ভালো লাগা বা ভালোবাসার মতো কঠিন কিছু এতোটা সহজ হয়ে যায় না।

I think you're glad to read this type of stories. If you like our story, please leave a comment below and share this Bangla Love Story with your friends.

1 comment: